বিজ্ঞানীরা চীনে শূকরের নাকের শ্লেষ্মা থেকে নতুন এক Flu ভাইরাস চিহ্ণিত করেছেন। ২০০৯ সালে মহামারির প্রার্দুভাবের জন্য দায়ী এইচওয়ানএনওয়ান প্রজাতি থেকে জি–ফোর নামের এই ভাইরাস এসেছে। এই ভাইরাস মানুষের শরীরে সংক্রমিত হতে পারে এবং মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।এটি মানুষের শ্বাসযন্ত্রের মধ্যে বেড়ে উঠতে এবং বিস্তার ঘটাতে পারে। যারা চীনে শূকর এবং কসাইখানায় কাজ করছেন তাদের এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রমাণ মিলেছে।মানুষকে আক্রমণ করার উপযোগী হয়ে ওঠার "সব রকম লক্ষণ" এই ভাইরাসের রয়েছে, যে কারণে এই ভাইরাসকে গভীর পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা জরুরি বলে তারা মনে করছেন। চীনে নতুন যে ফ্লু ভাইরাস পাওয়া গেছে তার সাথে ২০০৯-এর সোয়াইন ফ্লু-র মিল আছে। তবে এই নতুন ভাইরাস কিছুটা আলাদা।
নতুন ভাইরাসটির নাম গবেষকরা দিয়েছেন জি৪ ইএ এইচ১এন১ (G4 EA H1N1)।এই ভাইরাসটিও যেহেতু নতুন, তাই মানুষের এই জীবাণুর বিরুদ্ধে কোন ইমিউনিটিই থাকবে না, থাকলেও তা খুবই অল্পমাত্রায় থাকবে।বর্তমানে যেসব টিকা বাজারে রয়েছে সেগুলো প্রয়োগ করে সুরক্ষা পাওয়া যাচ্ছে না।নতুন ভাইরাস, কাজেই মানুষের সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে।Scientists have identified a new flu virus from the mucus in pigs in China in this corona virus pandemic. The G4 virus came from the H1N1 species responsible for the outbreak in 2009. The virus can infect the human body and spread in the form of epidemics. It can grow and spread in the human respiratory tract. People working in pigs and slaughterhouses in China have been shown to be infected with the virus. The virus has "all sorts of signs" of being able to attack humans, which is why it is important to keep the virus under close scrutiny. The new flu virus found in China bears a resemblance to the 2009 swine flu. However, this new virus is somewhat different. The researchers named the new virus G4EA H1N1. Since the virus is also new, people will have no immunity against the virus, although it will have very little. The vaccines currently on the market do not provide protection. , So people are less likely to recover.
Post a Comment